প্রকল্প ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত: আজকে থেকে নয়, হাজার হাজার বছর আগে ভারতবর্ষের সনাতন এবং দেশভক্ত আদর্শের বাহক ঋষি, মনীষী এবং বিভিন্ন মহাপুরুষদের দ্বারা শুরু করা হয়েছিল, যেটা আজও ভারতের মাটিতে সদৃশমনা সনাতনী ও দেশভক্ত হিন্দুদের দ্বারা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
পূর্বকালীন ভারতীয় কূটনীতিকে বর্তমান কালে সাময়িক সংশোধন সহ পরিমার্জিত করার পরে বাবা ইজরায়লীর নির্দেশনায় এই:
1. প্রকল্প ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত: হিন্দু ধর্ম, এই ধর্মের আনুসঙ্গিক যত পন্থ ও সম্প্রদায় এবং হিন্দু ভূমি ‘আর্য্যাবর্ত’ এর রক্ষণ ও প্রসারের জন্য প্রয়াসরত।
2. প্রকল্প ধর্মো রক্ষিত রক্ষিত: ধর্মীয় অজ্ঞতার কারণে ভারত সহ বিশ্বজোড়া হিন্দু সমাজে উপস্থিত ধর্মীয় বিচ্যুতি ও ব্যতিক্রম দূর করার চেষ্টা করে।
3. প্রকল্প ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত: অতীতে হিন্দুদের দ্বারা ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ত্রুটিগুলি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে, তাদের বর্তমান প্রজন্মকে ভবিষ্যতে নিজের অস্তিত্বের দিশা ও দশা নির্ধারনের জন্য কূটনৈতিক ভাবে শিক্ষিত করতে প্রয়াস করে।
4. প্রকল্প ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত: নিজেকে অন্যের চেয়ে শ্রেষ্ঠ দেখানোর দৌড়ে বিশ্বব্যাপী হিন্দু সমাজে ব্যাপ্ত শ্রেষ্ঠতাবাদ (বিচ্ছিন্নতাবাদ) যেমন জাতিবাদ, আঞ্চলিকতা, বর্গবাদ, ভাষাবাদ, আহারবাদ, কর্মবাদ এবং বর্ণবাদের মতো সকল প্রকারের
পার্থক্য ও ভেদাভেদ দূর করতে চেষ্টা করে।
5. প্রকল্প ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত: ‘হিন্দী-হিন্দু-> হিন্দুস্তান, ঠাকুর-বামুন-> পাকিস্তান’ এর কূটনৈতিক সিদ্ধান্তটা মনে রেখে পুরো হিন্দু সম্প্রদায়ের কাছে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদ’ এর জায়গায় ‘হিন্দু একতা’কে অবিচ্ছিন্ন রাখবার জন্য শপথ চায়।
শাস্ত্রে বলা হয়েছে যে-
“ধর্ম এব হতো হন্তি ধর্মো রক্ষতি রক্ষিত:।
তস্মাদ্ ধর্মো ন হন্তব্যো মা নো ধর্মো হতোঽবধীত্।।”
অর্থাৎ, যে ধর্মকে নাশ করে, ধর্ম স্বয়ম তাকে বিনষ্ট করে দেয় এবং রক্ষিত ধর্ম রক্ষাকারীকে রক্ষা করে। সুতরাং, ধর্মকে কখনই নষ্ট করা উচিত নয়, যাতে বিনষ্ট হওয়া ধর্ম কখনো আমাদেরই না শেষ করে দেয়।
শলোॐ…!
এই পোস্ট টি এই ভাষাগুলিতে উপলব্ধ–